অনলাইনে ভর্তির জন্য লিঙ্ক
১) ২ বছরের প্রফেশনাল এই কোর্সে ভর্তির জন্য ব্যাচেলর ৩ বছর মেয়াদী ডিগ্রি/ফাজিল অথবা ৪ বছর মেয়াদী অনার্স /সম-মান সম্পন্ন হতে হবে,
তবে, এইচ,এস,সি/ডিপ্লোমা করে ভর্তি সম্ভব নয়। সব সার্টিফিকেট এ ৪০% উপর নাম্বার থাকতে হবে।
২) ১ম পার্টের ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, সাধারন প্রতি বছর জুলাইয়ের পর ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়ে থাকে এবং তা অক্টোবর পর্যন্ত ভর্তি চলমান থাকে, তবে আমরা অগ্রীম ভর্তিও নিয়ে থাকি, তাই কেউ সেশন মিস করতে না চাইলে কলেজে এসে ভর্তি হয়ে নিতে পারবেন।
এবং ফাইনাল বা ২য় পর্বের ভর্তি তৎপরবর্তীতে শুরু হয়, গত ব্যচের ২য় পার্টের ভর্তি ৯ ই জানুয়ারী'২৪ পর্যন্ত শেষ হয়েছে।
৩) যে কোন পর্বেই ভর্তির সময় ৮,৮০০/- জমা দিয়ে ভর্তি হতে হবে। (প্রতিশ্রুতিমূলক লিখিত আবেদন পত্র জমা দেয়ার মাধ্যমে প্রয়োজনে এই ফি কিস্তি ভিত্তিক (৬০%+৪০%) ভাবে দিতে পারবেন)
এই ভর্তির ফি এর সাথে ভর্তি ফরম, রেজিষ্ট্রেশন ফি সহ অন্যান্য প্রসেসিং ফি ও স্টুডেন্ট আইডি কার্ড-এর ফি অন্তর্ভুক্ত।
৪) মাসিক ফি ৮০০/- (১ম বর্ষ), পরীক্ষার ফর্ম ফিলাপ সহ টেস্ট পরীক্ষার ফি সহ ৭,৫০০ যেতে পারে (যা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক পরিবর্তনীয়)
৫) ২ বছরের এই সম্পূর্ন কোর্সে প্রায় ৫২,০০০/- এর মত সর্বমোট খরচ হতে পারে।
৬) এইচ.এস.সি সম্পন্ন করে এল এল বি করতে চাইলে ৪ বছর মেয়াদি করতে হবে যা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুরে ক্যাম্পাসে শুধুমাত্র এই অনার্স কোর্স চলমান রয়েছে, কোন সরকারি কলেজেও চলমান নেই। তাই সেখানে যোগাযোগ করে ভর্তি হতে হবে, বিস্তারিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখতে হবে।
খ) কিভাবে ভর্তি হব? অনলাইনে ভর্তি হওয়া যায়? কি কি ডকুমেন্ট লাগে?
১) ভর্তি হতে হলে সকল নিম্নোক্ত ডকুমেন্ট ও ভর্তি ফি সহ কলেজে আসতে হবে।
অথবা,
অনলাইনে ভর্তি হতে কেবল মাত্র ব্যাচেলর/সমমান সম্পন্ন হয়ে থাকলে এ লিঙ্কে যেয়ে ফর্ম পুরন করে আবেদন করতে হবে, https://forms.gle/J7R7nZ1ZEgptiYyL9
২) ভর্তির ক্ষেত্রে S.S.C , H.S.C এবং Bachelor পাশের মুল সার্টিফিকেট ও ট্রান্সক্রিপ্ট সহ ও সকল কিছুর ফটোকপি - ২ সেট
সহ ৪ (চার) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি,
এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
- নিয়ে অফিসে যোগাযোগ করতে হবে যা আবেদন ফরমের সাথে যুক্ত করতে হবে।
কেবল মাত্র এল এল বি.২য়/ফাইনাল পার্টে ভর্তি সময়ে উপরোক্ত সকল ডকুমেন্টের সাথে এল এল বি পার্ট-১ এর রেজিস্ট্রেশন, এডমিট কার্ড, মার্কশীট বা অনলাইনের রেজাল্ট কপি যুক্ত করতে হবে।
আর, যদি অনলাইনে ভর্তি হতে চাইলে এসকল ডকুমেন্টের স্ক্যান কপি থাকতে হবে।
৩) সব ধরনের তথ্য ওয়েব সাইটের এই লিংকে পাবেন
১) বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রী এখানে বিভিন্ন পেশায় জড়িত এবং প্রফেশনাল কোর্সের অধীনে বিধায় ছাত্র ছাত্রীদের জন্য সান্ধ্যকালীন ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে, ক্লাস বিকেল ৫:৩০ – সন্ধ্যা ৮:৩০ পর্যন্ত পরিচালিত হয়।
২) সপ্তাহে ৩/৪ দিন ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয় (সাপ্তাহিক বন্ধ - শুক্রবার) । সকল ছাত্র ছাত্রীরা লিখিতভাবে অনুরোধ করা হলে অনলাইনেও ব্যবস্থা করা যাবে।
৩) যদিও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দেশনা ৭০% উপস্থিতির, তবে আপনি রেগুলার ক্লাস করতে অপারগ হলে, প্রিন্সিপাল স্যারকে একটি এপ্লিকেশন দিয়ে রাখলে বিবেচনা করে জানানো হবে।
ঘ) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে একটি কলেজে মাস্টার্স করছি এই মুহুর্তে, ভর্তি হতে পারব?
১) যে কোন একই বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটি কোর্সে যেমন ভর্তি হওয়া যায় না, তেমনিভাবে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে একই সময়ে দুইটি কোর্স করা যাবে না।
২) শুধুমাত্র মাস্টার্স শেষ বর্ষের সকল পরীক্ষা সম্পন্ন হয়ে গেলে কেবল ব্যাচেলর-এর সার্টিফিকেট ও ট্রান্সক্রিপ্ট দিয়ে ভর্তি হতে পারবেন। নতুবা, উক্ত দ্বৈত ভর্তি শর্ত ভংগ করলে শিক্ষার্থীর উভয় ভর্তি ও রেজিস্ট্রেশন বাতিল বলে গন্য হবে।
৩) মাস্টার্স ভিন্ন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে থাকলে এই প্রফেশনাল কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন। তবে মাইগ্রেশন সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে ভর্তির পরে হলেও জমা দিতে হবে।
ঙ) সবে মাত্র ব্যচেলর শেষ করেছি, সার্টিফিকেট পাইনি, তাও কি ভর্তি হতে পারব? দেশের বাইরে গ্রাজুয়েশন করেছি, ভর্তি হতে শর্ত কি?
১) ব্যাচেলর ডিগ্রি সম্প্রতি পাশ করে থাকলে সার্টিফিকেট না থাকলে রেজাল্ট শীট ও কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয় হতে টেস্টিমোনিয়াল স্ক্যান কপি দিয়েও ভর্তি হওয়া যাবে। ব্যচেলর যদি ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় হতে করা হলে মাইগ্রেশন সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে ভর্তির সময় বা পরে জমা দিতে হবে।
২) প্রার্থী যদি দেশের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ডিগ্রী/অনার্স পাস করে থাকে, তাহলে সমতা নিরূপণ সার্টিফিকেট কলেজে জমা দিতে হবে।
চ) কোন ডিস্কাউন্ট/ছাড় আছে কি ভর্তির সময়?
ভর্তির সময় ৮,৮০০/- টাকা জমা দিতে হবে। এই ফি-তে ভর্তি ফি, ভর্তি ফরম, রেজিষ্ট্রেশন ফি ও স্টুডেন্ট আইডি কার্ডের ফি অন্তর্ভুক্ত।
এই ফি কিস্তি ভিত্তিক ভাবে দিতে পারবেন। এই ফি’র ৬০% = ৫২০০/- টাকা জমা দিয়ে দ্রুত ভর্তি হতে পারবেন,
তবে আংশিক ফি জমা দিয়ে ভর্তি হতে চাইলে, একটি লিখিত আবেদন দিতে হবে কেন আংশিক ফি দেয়া হচ্ছে এই মর্মে। আর প্রতিশ্রুতিসহ উল্লেখ করতে হবে- ক্লাস শুরুর সময় বাকি ৪০% প্রদান করিবেন।
বিস্তারিত কলেজে এসে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হল।
আমাদের কলেজ মগবাজার মোড়ের কাছেই অবস্থিত।
ছ) এই কোর্সে কি কি বিষয় পড়তে হবে, সিলেবাস সম্পর্কে ও প্রশ্নের ধরন জানতে চাই।
সিলেবাসে বিষয় সমূহ দেয়া হয়েছে, সিলেবাস ও প্রশ্নের নমুনা পেতে পূর্ববতী বছরের প্রশ্নগুলো পেতে নিম্নোক্ত লিঙ্কে ক্লিক করুন
জ) আইন বিষয়ক এল এল বি পড়ার পর ক্যারিয়ার ভবিষ্যৎ কেমন?
এল এল বি সম্পন্ন হওয়ার পর বার কাউন্সিল পরীক্ষা উত্তীর্ণ হলে জজর্কোর্ট বা সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্টার্ড এডভোকেট সহ যে কোন জেলায় পিপি, এপিপি, জিপি, বা যেকোন প্রতিষ্ঠানের লিগ্যাল এডভাইজার, আয়কর আইনজীবী, নোটারী পাবলিক সহ বিচারপতি হিসেবেও ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠিত করা যায়। তবে, বার কাউন্সিল পাশ না করতে পারলেও আইন বিষয়ক সাংবাদিক হওয়া যায়। আইনের শিক্ষক হওয়া যায়। মানবাধিকার কর্মী হওয়া যায়। এনজিও কর্মসংস্থান হয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ল' এফেয়ারস /এডমিন ডিপার্টমেন্ট-এ জব পাওয়া যায়। এরপর এল.এল.এম করে ডক্টরেট করেও নতুনভাবে ক্যারিয়ার করা সম্ভবপর হয়। তাছাড়া বিদেশে ব্যারিস্টারি পরে সেখানকার বার কাউন্সিলের মেম্বার হওয়া যায়। সেটা না হলেও ব্যারিস্টার হবার পর দেশের বার কাউন্সিল এ মেম্বার হওয়া যায়।